স্বাস্থ্যসাথী কার্ড গ্রহণ না করলে কেড়ে নেওয়া হতে পারে হাসপাতালের লাইসেন্স
আজকের রানাঘাটের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাসপাতাল ও নার্সিং হোমেদের কড়া বার্তা দিলেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড গ্রহণ না করলে কেড়ে নেওয়া হতে পারে হাসপাতালের লাইসেন্স। মুখ্যমন্ত্রী সবার উদ্দেশ্যে বলেন কোন ব্যক্তি এই পরিষেবা থেকে যেন বঞ্চিত না হয়। জেলায় যেসব ছোট ছোট নার্সিংহোম আছে তাদের সবাইকে দিতে হবে এই পরিষেবা।
যদি কোন ব্যক্তি স্বাস্থ্যসাথী পরিষেবায় কোন রকম সমস্যা পড়েন তৎক্ষণাৎ তির সমস্যার সমাধান করতে হবে, এবং রোগীকে ভর্তি নিতে হবে। কোন হাসপাতাল যদি স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ফিরিয়ে দেয় আপনারা থানাতে এফআইআর করবেন। প্রয়োজনে কড়া শাস্তি মিলবে, সরকারি নির্দেশ অমান্য করলে। মুখ্য মন্ত্রী আরো বলেন “মনে রাখবেন লাইসেন্স বাতিল করার ক্ষমতা সরকারের আছে”।
এর আগেও মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত জেলার হাসপাতাল এবং নার্সিংহোম গুলির সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন এবং তাদের সঙ্গে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা করেন। এর জন্য প্রয়োজনীয় হেলপ ডেস্ক এর ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। রানাঘাটের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী আরো বলেন প্রায় ২ কোটি মানুষ ‘দুয়ারে দুয়ারে’ প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেছেন। ৯০ শতাংশ মানুষ পুরো পরিষেবা পেয়েছে। বেশিরভাগ মানুষই স্বাস্থ্য সাথীর জন্য আবেদন করেছেন। যাতে করে জনগণের পরিষেবা ক্ষুন্ন না হয়। আগাম বার্তা দিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।